নিজস্ব প্রতিবেদক :
চট্টগ্রাম সীতাকুন্ডে ঢাকা – চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজি চালাতে গিয়ে হাইওয়ে পুলিশের নজরে পড়লে ধাওয়া দেয় ধরতে,আর চালক হাইওয়ে পুলিশ থেকে বাঁচতে দ্রুত চালাতে গিয়ে এক লড়ির চাপা পড়ে মেজবাউদ্দীন (২০) নামে এক চালক নিহত হয়। অপর একজন আহত হয়। চালক গুরুতর আহত হয়ে পড়েছিল,পুলিশ তাকে উদ্ধার না করে সিএনজি আটকের প্রকৃয়া করতে থাকলে অতিমাত্রায় রক্ত ক্ষরনে তার মৃত্যু ঘটে বলে নিহতের পরিবারের অভিযোগ।
পরে স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে। নিহত সিএনজি চালক মেজবাউদ্দীন বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নে দক্ষিন মাহমুদাবাদ তেলি পাড়া গ্রামের তেলিবাড়ীর নুরুল হকের ছেলে।
নিহতের চাচাতো ভাই ইলিয়াছ আলী জানায়, সিএনজি নিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে আজ বুধবার(১৯ জুন) দুপুর ২ টায় বাড়ী ফেরার পথে কুমিয়া মগপুকুর এলাকায় হাইওয়ে পুলিশ দেখে তাকে ধাওয়া করে,সে পুলিশ থেকে নিজেকে বাঁচাতে তড়িঘড়ি করে চালাতে গিয়ে এক লড়ির চাপায় পড়ে গুরুতর আহত হয়,পুলিশ তাকে হাসপাতালে না নিয়ে গাড়ি আটকের প্রকৃয়া করতে করতে তার অতিমাত্রা রক্তক্ষরনে দূর্বল হয়ে পড়ে,পরে ম্হানীয়া তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষনা করে।আমরা হাইওয়ে পুলিশের বিচার চাই।
বারআউলিয়া হাইওয়ে পুলিশ জানায়,ঢাকা- চট্টগ্রাম হাইওয়ে মহা সড়কে সিএনজি চালনা নিষিদ্ধ,তাকে দাঁড়ানের জন্য সংকেত দিলে সে দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার সময় এই দূর্ঘটনা ঘটে। তাকে আমরা ধাওয়া করিনি।